প্রত্যাশার সোনালী সোপান
-মোঃ জুবায়েদ হোসেন, খুলনা।
মেঘের ডানায় ভেসে ভেসে নিজেকে সাজাই
কষ্টের ফুলদানিতে।
ঠোঁটের কোনায় জমে থাকা ক্লান্ত হাসিি
উড়ে যায় রোদের সৈকতে।
পথহারা পথিকের মতো
কেঁদে কেঁদে তৈরি হয় শ্রাবণ সন্ধ্যা।
প্রত্যাশার বাসনা গুলো ছাই হয়ে মিশে যায়
কংক্রিটের গায়ে, তবুও বাঁচার আশায় স্বপ্ন সাজাই ভালবাসার কুঁড়ে ঘরে।
বুকের আগুনে দাউ দাউ করে জ্বলে
অবাক চাঁদের নীল জ্যোৎস্না
হৃদয়ের গহিন চিকন নালায় আটকে আছে
মানবতার মুখোশ।
তবুও হতাশার সাগরে আশার ঢালা সাজিয়ে
প্রত্যাশায় বসে আছি একটি সোনালী সকালের।
সেদিন হয়তো নতুন রুপে তৈরী হবে
একটি রোদেলা সকালের গল্প।
নতুন রূপে লেখা হবে সাহসী নীল পাখির
মুক্ত আকাশে উড়ে বেড়ানোর
আরেক রোমাঞ্চকর কাহিনী।
এভাবেই একদিন কুমারী মেয়ের
শাড়ির ভাঁজ খুলে খুলে
পৌছে যাবো প্রত্যাশার সোনালী সোপানে।
-প্রধান সম্পাদক “মোমেনশাহী দর্পণ” খালিশপুর, খুলনা।