
মৃত্যু বরণ করেতে হয়েছে। তিনি বলেন, ১৭ বছরে তাঁরা শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। এই বছরের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ না নিয়েও এপ্লাজ ফলাফল এসেছে। প্রথম শ্রেনী থেকে বিএ পর্যন্ত ৫৬ টি অধ্যায় নবীদের জীবনী, সাহাবাদের জীবণী মহান ব্যক্তিদের বাদ দিয়ে সেখানে ব্রাক্ষণ্যবাদিদের জীবনী ঢোকানো হয়েছে। আমরা মানুষ না বানরের বংসধর এই মতবাদ সারা পৃথিবীতে মুসলিমরা ঘৃণা করেছে অথচ সেই ডারউইনের মতবাদ সপ্তম শ্রেনীর বইতে ঢোকানো হয়েছে। চাকুরীর ইন্টারভিউ, মেডিকেলে ভর্তি, বিসিএসসহ সব ধরণের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র বাইরে কিনতে পাওয়া যেতো। ক্লাস থ্রীর প্রশ্নপত্রও বাইরে কিনতে পাওয়া যেতো। আমাদের দেশের চিকিৎসা ও শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করে আধিদপত্যবাদিরা তাদের আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করেছিল। অর্থনীতিকেও ধ্বংস করেছে। তিনি বলেন, আজ যে সন্তানটি জন্ম নিচ্ছে সেও এক লক্ষ টাকা ঋণ নিয়ে জন্ম গ্রহণ করছে। সমস্প্রতি টিআইবি’র প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে প্রতি বছর ১ লক্ষ ৮০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হয়েছে। যে যত জামায়াত শিবিরের বিরুদ্ধে বলে চকচকে মুজিব কোর্ট পড়েছে দিন শেষে দেখা গেছে সে তত বড় চোর, তত বড় ডাকাত ছিল। তাকে তত তাড়াতাড়ি দেশ ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। যে ঘোষণা দিতে মাটির নিচে থেকে দূর্ণতি পরায়নদের বের করে আনা হবে। তার খোঁজ নিয়ে জানা গেলেও সে হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক। বিভিন্ন দেশে শত শত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এক প্রতিমন্ত্রীর বিদেশে রয়েছে ৬২০ টি বাড়ি। এদেশের মানুষকে উন্নয়নের গান ও গল্প শুনিয়ে দেশটাকে বন্দীশালা বানিয়ে রাখা হয়েছিল। তিনি বলেন, বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী ন্যায় ও ইনসাফ ভিত্তিক একটা সমাজ গঠণ করতে চাই। এদেরে দামাল ছেলেরা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে। এদেশের আপামর জনগণ তাদের বুকের তাজা রক্ত দিয়েছে এদেশে বৈষম্যহীন একটা সমাজ ব্যবস্থা কায়েমের জন্য।